-
CINEMA OF BANGLADESH A BRIEF HISTORY (new edition)
This book is a snapshot of the first hundred and twenty years or so of cinema in Bangladesh. The shot is a panoramic one.
read a little
-
Midnight’s Third Child
Midnight’s Third Child is an anthology of essays by Naeem Mohaiemen on artists and art movements in Bangladesh–with a focus on cinema, literature, and visual arts. “Midnight’s third child” is inspired by the Bangla phrase: “chagol’er tritiyo baccha lafay beshi” (the goat’s third child jumps more). It is also Mohaiemen’s satirical response to the title of Salman Rushdie’s novel Midnight’s Children (1981). The reference points to what was left out of postcolonial art history–the many fates of the geography of Bangladesh. Bangladesh existed under three signs– “East Bengal” under British India until 1947, “East Pakistan” under Two-Wing Pakistan until 1971, and “Bangladesh” after the liberation war of 1971. Given these movements, reversals, and renewals, the art history of Bangladesh remains contingent and fluid.
বাংলাদেশের শিল্পী এবং শিল্প আন্দোলনের উপর নাঈম মোহায়মেনের প্রবন্ধের সংকলন ”মিডনাইটস থার্ড চাইল্ড” – যেখানে সিনেমা, সাহিত্য এবং চারুকলা নিয়ে আলোচনা আছে। “মধ্যরাতের তৃতীয় সন্তান” এই প্রবাদবাক্য দ্বারা অনুপ্রাণিত: “ছাগলের তৃতীয় বাচ্চা লাফায় বেশি”। বাক্যাংশটি সালমান রুশদির উপন্যাস ”মিডনাইটস চিলড্রেন” (১৯৮১) এর শিরোনামের প্রতি মোহায়মেনের হালকা ব্যঙ্গাত্মক প্রতিক্রিয়া।কথাটি মনে করিয়ে দেয় উত্তর-ঔপনিবেশিক শৈল্পিক ইতিহাসের মূলধারা থেকে কী বাদ পড়েছিল – বাংলাদেশের ভূগোলের অনেকগুলো ভাগ্য। বাংলাদেশ তিনটি চিহ্নের অধীনে গত এক শতাব্দিতে বিদ্যমান ছিল- ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত ব্রিটিশ উপনিবেশের অধীনে “পূর্ব বাংলা”, ১৯৭১ সাল পর্যন্ত দুই-উইং পাকিস্তানের অধীনে “পূর্ব পাকিস্তান”, এবং মুক্তিযুদ্ধের পরে “বাংলাদেশ”। আন্দোলন, বিপরীত স্রোত, এবং নবায়নের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের শিল্পধারা বরাবরই ছিল ঘটনা-প্রবাহিত এবং তরল।
read a little
-
Rohingya 2017 – 25 August
ছোটবেলায় আমার একটি স্ট্যাম্প বই ছিল, যেখানে অনেক স্ট্যাম্প সংগ্রহ করেছিলাম যার বেশিরভাগ বাংলাদেশের জাতীয় সংকটগুলোর উপর তৈরি, যেমন-মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা হত্যা। এই স্ট্যাম্পগুলো আমাকে সেই সংকটপূর্ণ দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দেয়। এবং এজন্যই, আমি আমার লেন্সের অভিজ্ঞতার মাধ্যমে রোহিঙ্গা সংকট ২০১৭-এর একটি স্ট্যাম্প বুক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার আগের স্ট্যাম্প বইগুলি ব্যক্তিগত, তবে এই স্ট্যাম্প প্রকল্পটি সকলের জন্য তৈরি করা হয়েছে যাতে করে লোকেরা লাখ লাখ রোহিঙ্গার এই মনুষ্যসৃষ্ট সংকটকে ভুলে না যায়।
– কাউসার হায়দার
-
The Other National Cinema in Bangladesh
It has been more than three decades now, that the alternative cinema began its formal journey here. This book argues that alternative cinema indeed sows the seed of national cinema in Bangladesh. It portrays the collective dream of the people, explores pristine history of the land, nurtures experiment with local visual sensitivities and asks questions that are relevant to the society, politics and philosophy of this delta. The book is a chronicle of this saga.
read a little
-
অ-In The Quest of Bangla Typography (Special edition)
This book is not academic by nature. It consists of appreciation and interpretations gathered during several years of my search on the authentic representation of Bengali letterforms. This is my offering to a new generation of professionals who will advance this task with scholarly excellence.
read a little
-
অন ফটোগ্রাফি
সুজান সনটাগ এই গ্রন্থে তাঁর সমকালের ইমেজ সংস্কৃতি, ইমেজ রাজনীতি এবং ইমেজ-মনস্তত্ত্বকে বুঝতে নানা দিক থেকে এর ওপর আলো ফেলে দেখতে চেয়েছেন। বিশ শতকে, যখন দেখা বিষয়ক প্যারাডাইম পরিবর্তনের কাল মানব জাতির জন্যে, মানুষের দৃষ্টি গ্রাহ্যতা অভিজ্ঞতা এবং বোধের এক পরিণতির দিকে অগ্রসর হচ্ছে এবং ক্রমাগত এই দৃষ্টিগ্রাহ্যতা দখল নিচ্ছে ব্যক্তি, সমাজ, বাস্তবতা, কামনা, বিবেক ও ভোগের- তখন অন ফটোগ্রাফি চিন্তাশীল মানুষকে দারুণভাবে উজ্জীবিত করতে পেরেছিল। অন ফটোগ্রাফিতে সনটাগ দেখিয়েছেন যে ফটোগ্রাফি নিজেই ইমেজের এমন এক প্রতিবেশ সৃষ্টিকরে যে, পৃথিবীর খণ্ডাংশগুলি তাদের প্রাসঙ্গিকতা এবং ইতিহাস থেকে স্থানচ্যুত হয়ে এক পরাবাস্তব দৃষ্টি গ্রাহ্যতায় পরিণত হয়।
-
আয়না কথা – আবীর আবদুল্লাহ
কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ, দৃক, পাঠশালা, ই.পি.এ, ওয়ার্ল্ড প্রেস, আর্ট বনাম ফটোগ্রাফি এমন বিভিন্ন বিষয় নিয়েই ছাত্র-শিক্ষকের আলাপচারিতা-আয়না কথা।
-
আয়না প্রথম অংশ
নিছক গল্প-বইয়ের বদলে এটি বিশ্ব-ইতিহাসের এক বিকল্প পাঠ। এর প্রতিটি গল্প নিয়েই রীতিমতো গবেষণামূলক দীর্ঘ প্রবন্ধ লেখা যায়। গালেয়ানো হাঁটতে পারতেন সে পথে; বদলে, তিনি পাঠককেই প্ররোচিত করেছেন গবেষণার পথে। এর প্রতিটি গল্পকে মনোযোগী পাঠক হয়তো বিভিন্ন সূত্রে যাচাই করে নিতে চাইবেন; যদি চান, সেখানেই লেখকের সার্থকতা।
-
আলিঙ্গনের বই
‘আলিঙ্গনের বই’তে এদুয়ার্দো গালেয়ানো গল্প থেকে গল্পে লাফিয়ে যান পাহাড়ি ঝোরার উপর আলগা পাথরে পা ফেলে ফেলে, পাঠককে বারবার এক স্বপ্ন থেকে ঝাঁকিয়ে তুলে আরেক স্বপ্নের আবর্তে ঠেলে দিয়ে। এই বই পড়া মানে স্বপ্নের পুঁটুলি বানানো শুরু। লেখকের স্বপ্ন, পাঠকের স্বপ্ন, স্বপ্নের সময়, বাস্তবের সময় ঘেঁটেঘুটে এক হয়ে যেতে থাকে। নাজেহাল পাঠক যদি পারতেন গালেয়ানোকে ফোন করতেন- “আপনার স্বপ্নগুলো নিয়ে করবটা কী বলুন তো?” আর গালেয়ানো হয়তো তখন জানাতেন যে, মৃত অবস্থাটা আসলে খুবই একঘেয়ে, এবং জীবন-মৃত্যু নিয়ে একটা নতুন বই লিখতে তিনি উৎসুক।
-
এক ব্যাগ শিল্প
‘১ ব্যাগ শিল্প’ মূলত বাংলা ও কিছু ইংরেজি ভাষায় লেখা অভিনব রচনা সংকলন: আদতে ‘১ ব্যাগ শিল্প’ কতিপয় ব্যক্তিগতভাবে লেখা শিল্প-ঐতিহাসিক রচনা, চিঠিপত্র, ফটোচিত্র, নিবন্ধ, খতিয়ান প্রতিস্থাপিত করে একটি মৃদু মেনিফেস্টো হিসেবে প্রকাশিত হতে চেয়েছে, হয়ে উঠতে চেয়েছে বাংলার শিল্পী ও শিল্প অনুরাগীদের তাকে থাকা দোমড়ানো হাত বহি। বইটির লেখাগুলো আলাদা আলাদা ভালো হিসেবে নয়, বরং একটি তীব্র বয়ানের রূপ-রেখা নিয়ে আপনার সামনে হাজির হবে বলে আশা করছি।
-
একটি নৈরাজ্যবাদী নৃবিজ্ঞানের খণ্ডচিত্র
ডেভিড গ্রেবার তাঁর এই লেখায় নৈরাজ্যবাদ ও নৃবিজ্ঞানের সম্ভাব্য সম্পর্ককে তুলে ধরার মাধ্যমে যাচাই করার চেষ্টা করেছেন। এই লেখাটি সম্ভাব্যতার জগতে আটকে থাকা ‘নৈরাজ্যবাদী নৃবিজ্ঞানের’ বৈশিষ্ট্য ও প্রয়োগ সম্পর্কে আমাদের ভাবতে উদ্বুদ্ধ করে।
-
ওভারটাইম: কেন আমাদের সংক্ষেপিত কর্মসপ্তাহ প্রয়োজন
বিশ্বব্যাপী চাকরির বাজারে যখন স্বল্প মজুরি, নিরাপত্তাহীনতা, অতিরিক্ত কাজের ফলে উদ্ভূত ধকল ও ক্লান্তি প্রতিনিয়ত তীব্রতর হয়ে উঠছে, তখন কাজ বা চাকরির প্রকৃতি ও কাঠামোর ব্যাপারে নতুন ভাবনা অত্যাবশ্যক। কাইল লুইস ও উইল স্ট্রং এর সমাধান হিসেবে একটি প্রায়োগিক চিন্তা উপস্থাপন করেন: সংক্ষেপিত কর্মসপ্তাহ।
-
ক-বাবুর যত কথা
ক-বাবুর এই সমস্ত ‘কথা’ কখনও দু-এক লাইন, কখনও দু-এক অনুচ্ছেদেই শেষ। বের্টোল্ট ব্রেখট ক-বাবুর এই সমস্ত ‘কথা’ লিখেছিলেন দীর্ঘ সময় ধরে, গত শতকের বিশ থেকে পাঁচের দশক জুড়ে, বিপ্লব ও বিশ্বযুদ্ধের উত্তাল আবহে।
-
কবিতার কারখানা
কবিতা কিংবা যেকোনো সাহিত্যকর্ম তাঁর কাছে বিশুদ্ধ শিল্প। তাই তিনি মনে করেন “প্রতিবার কবিতা পড়ার সময় শিল্প সৃষ্টি হয়”। শব্দ বুনে নিখাদ শিল্পসৃষ্টির সম্ভাবনাই তাঁর জীবনের কেন্দ্রীয় বিষয় হয়ে ওঠে। তিনি আর্হেন্তিনীয় কবি ও সাহিত্যিক হোর্হে লুইস বোর্হেস। বিশ্বসাহিত্যে যিনি এক কিংবদন্তি-তুল্য চরিত্র।
-
কাকে বলে সিনেমা? প্রথম খণ্ড
এই গ্রন্থের লেখক আন্দ্রে বাজাঁ সম্ভবত প্রথম চলচ্চিত্র-তাত্ত্বিক। গত শতকের চল্লিশের দশক নাগাদ চলচ্চিত্রের ভাষা যে পরিণত স্থিতাবস্থা অর্জন করেছিল তার শৈলীভাণ্ডারের মহাগ্রন্থনা করেছিলেন তিনি। ইমেজ ধারণে, সম্পাদনার পছন্দে এবং শব্দ ও নিঃশব্দের ব্যবহারে কীভাবে চলচ্চিত্রিক বর্ণনা সম্পূর্ণতা অর্জন করেছিল তার বিবরণ তিনি উপস্থাপন করেছিলেন। ‘কাকে বলে সিনেমা?’ গ্রন্থে তার প্রস্তাব, তর্ক, সিদ্ধান্ত চলচ্চিত্রতত্ত্বের সূচনা করেছিল আজ থেকে সত্তর বছর আগে। সাত দশকের পরবর্তী যাত্রায় চলচ্চিত্র নানাভাবে পরিবর্তিত হয়েছে; এই গ্রন্থ সকল পরিবর্তনের ভেতরে চিন্তাবীজ হিসেবে চলচ্চিত্রভাষার বিকাশকে পুষ্টি দিয়ে চলেছে।
-
ক্যামেরা লুসিডা
ক্যামেরা লুসিডা ফোটোগ্রাফি বিষয়ে সম্পূর্ণ নতুন এক চিন্তনের প্রস্তাবনা। ফোটোগ্রাফির অস্তিত্ত্ব এবং প্রবহমান সময়ের মধ্যে ফোটোগ্রাফির যে অংশগ্রহণ সে বিষয়ে ক্যামেরা লুসিডা আমাদের দৃষ্টি এবং চিন্তার প্রক্ষেপণকে নবায়নের প্রস্তাব করে।
-
গেরিলা গার্লসের পাশ্চাত্য শিল্প ইতিহাস (বিষয়ক) প্রবেশিকা
পথ-প্রদর্শক হিসেবে গেরিলা গার্লসকে সঙ্গে নিয়ে, পাশ্চাত্য শিল্পের দুই হাজার বছর জুড়ে হেসে খেলে বেড়িয়ে আসুন। আবিষ্কার করুন শিল্প ইতিহাসের প্রকৃত ‘কে’, ‘কী’, ‘কখন’, আর ‘কেন’।
-
চলচ্চিত্র: চিন্তাবীজ
এ বইয়ে রয়েছে ‘নোটস অন সিনেমাটোগ্রাফি’-র সম্পূর্ণ অনুবাদ। ‘নোটস অন সিনেমাটোগ্রাফি’ ফরাসি চলচ্চিত্রকার রবের ব্রেঁস-র লেখা একমাত্র বই। দীর্ঘদিন ধরে ছোট-ছোট সূত্রের আকারে, বা আমরা যেমন বলেছি, প্রায় বীজের আকারে চলচ্চিত্র নিয়ে তাঁর ভাবনা এখানে নথিবদ্ধ করেছিলেন ব্রেঁস।
-
চলচ্চিত্রের রূপ-অরূপ
এই বইটিতে চারটি অধ্যায় ভাগ আছে এবং সব মিলে চৌদ্দটি লেখা আছে। কিন্তু একটি ভাবনা যেন আছে পুরো বইটি জুড়েই। সেটি হচ্ছে এই সময়ে, একবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশকে চলমান ছবির আধিপত্য নিয়ে।
-
চেরির স্বাদ
৪ জুলাই ২০১৬-তে না ফেরার দেশে চলে গেছেন মহান ইরানি চিত্ররূপকার আব্বাস কিয়ারোস্তামি। অসংখ্য জাতীয়-আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি-সম্মানে সিক্ত এই নির্মাতা- তাঁর নিজেকে নিয়ে; তাঁর ছবি ও কবিতা নিয়ে; তাঁর হয়ে ওঠার সময় ও সমাজকে নিয়ে কথা বলেছেন নানা জনের সাথে নানা সময়ে নানা স্থানে। সে-কথামালা একত্রিত করে, তাঁরই ছবি ও কবিতায় গেঁথে দিয়েছেন গুণী ভাষাকারিগর সন্দীপন ভট্টাচার্য। ‘চেরীর স্বাদ’ গ্রন্থটি এক বর্ণিল, রূপবান কিয়ারোস্তামিকে একেবারে ভিতর থেকে জানার-বোঝার সুযোগ করে দেবে আমাদের।
-
ওভারটাইম: কেন আমাদের সংক্ষেপিত কর্মসপ্তাহ প্রয়োজন
বিশ্বব্যাপী চাকরির বাজারে যখন স্বল্প মজুরি, নিরাপত্তাহীনতা, অতিরিক্ত কাজের ফলে উদ্ভূত ধকল ও ক্লান্তি প্রতিনিয়ত তীব্রতর হয়ে উঠছে, তখন কাজ বা চাকরির প্রকৃতি ও কাঠামোর ব্যাপারে নতুন ভাবনা অত্যাবশ্যক। কাইল লুইস ও উইল স্ট্রং এর সমাধান হিসেবে একটি প্রায়োগিক চিন্তা উপস্থাপন করেন: সংক্ষেপিত কর্মসপ্তাহ।