-
The Other National Cinema in Bangladesh
It has been more than three decades now, that the alternative cinema began its formal journey here. This book argues that alternative cinema indeed sows the seed of national cinema in Bangladesh. It portrays the collective dream of the people, explores pristine history of the land, nurtures experiment with local visual sensitivities and asks questions that are relevant to the society, politics and philosophy of this delta. The book is a chronicle of this saga.
read a little
-
অন ফটোগ্রাফি
সুজান সনটাগ এই গ্রন্থে তাঁর সমকালের ইমেজ সংস্কৃতি, ইমেজ রাজনীতি এবং ইমেজ-মনস্তত্ত্বকে বুঝতে নানা দিক থেকে এর ওপর আলো ফেলে দেখতে চেয়েছেন। বিশ শতকে, যখন দেখা বিষয়ক প্যারাডাইম পরিবর্তনের কাল মানব জাতির জন্যে, মানুষের দৃষ্টি গ্রাহ্যতা অভিজ্ঞতা এবং বোধের এক পরিণতির দিকে অগ্রসর হচ্ছে এবং ক্রমাগত এই দৃষ্টিগ্রাহ্যতা দখল নিচ্ছে ব্যক্তি, সমাজ, বাস্তবতা, কামনা, বিবেক ও ভোগের- তখন অন ফটোগ্রাফি চিন্তাশীল মানুষকে দারুণভাবে উজ্জীবিত করতে পেরেছিল। অন ফটোগ্রাফিতে সনটাগ দেখিয়েছেন যে ফটোগ্রাফি নিজেই ইমেজের এমন এক প্রতিবেশ সৃষ্টিকরে যে, পৃথিবীর খণ্ডাংশগুলি তাদের প্রাসঙ্গিকতা এবং ইতিহাস থেকে স্থানচ্যুত হয়ে এক পরাবাস্তব দৃষ্টি গ্রাহ্যতায় পরিণত হয়।
-
কাকে বলে সিনেমা? প্রথম খণ্ড
এই গ্রন্থের লেখক আন্দ্রে বাজাঁ সম্ভবত প্রথম চলচ্চিত্র-তাত্ত্বিক। গত শতকের চল্লিশের দশক নাগাদ চলচ্চিত্রের ভাষা যে পরিণত স্থিতাবস্থা অর্জন করেছিল তার শৈলীভাণ্ডারের মহাগ্রন্থনা করেছিলেন তিনি। ইমেজ ধারণে, সম্পাদনার পছন্দে এবং শব্দ ও নিঃশব্দের ব্যবহারে কীভাবে চলচ্চিত্রিক বর্ণনা সম্পূর্ণতা অর্জন করেছিল তার বিবরণ তিনি উপস্থাপন করেছিলেন। ‘কাকে বলে সিনেমা?’ গ্রন্থে তার প্রস্তাব, তর্ক, সিদ্ধান্ত চলচ্চিত্রতত্ত্বের সূচনা করেছিল আজ থেকে সত্তর বছর আগে। সাত দশকের পরবর্তী যাত্রায় চলচ্চিত্র নানাভাবে পরিবর্তিত হয়েছে; এই গ্রন্থ সকল পরিবর্তনের ভেতরে চিন্তাবীজ হিসেবে চলচ্চিত্রভাষার বিকাশকে পুষ্টি দিয়ে চলেছে।
-
ক্যামেরা লুসিডা
ক্যামেরা লুসিডা ফোটোগ্রাফি বিষয়ে সম্পূর্ণ নতুন এক চিন্তনের প্রস্তাবনা। ফোটোগ্রাফির অস্তিত্ত্ব এবং প্রবহমান সময়ের মধ্যে ফোটোগ্রাফির যে অংশগ্রহণ সে বিষয়ে ক্যামেরা লুসিডা আমাদের দৃষ্টি এবং চিন্তার প্রক্ষেপণকে নবায়নের প্রস্তাব করে।
-
চলচ্চিত্রের রূপ-অরূপ
এই বইটিতে চারটি অধ্যায় ভাগ আছে এবং সব মিলে চৌদ্দটি লেখা আছে। কিন্তু একটি ভাবনা যেন আছে পুরো বইটি জুড়েই। সেটি হচ্ছে এই সময়ে, একবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশকে চলমান ছবির আধিপত্য নিয়ে।
-
ডিজিটাল ইমেজ রাজনীতি, নন্দনতত্ত্ব ও অন্যান্য
প্রযুক্তি কি প্রভাবিত করে নন্দনতত্ত্বকে? শিল্পের ভাষা এবং তার রাজনীতি কি বিবর্তিত হয় প্রযুক্তির প্রভাবে? ইমেজের ডিজিটাল রূপান্তর কি প্রযুক্তির পালা বদল না কি প্যারাডাইম শিফট? এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে খুঁজতে এই বইয়ের সূচিপত্র গড়ে উঠেছে। ডিজিটাল ইমেজের প্রযুক্তি, নন্দনতাত্ত্বিক বাস্তবতা ও সম্ভাবনা, তার অ্যানার্কি এই গ্রন্থের আগ্রহের বিষয়।
-
প্রামাণ্যচিত্রকথা
প্রামাণ্যচিত্রের সত্য-যাত্রা, তার ইতিহাসের অ্যাডভেঞ্চার প্রযুক্তি বেয়ে তার সম্ভাবনার অসীম স্থিতিস্থাপকতা- এভাবে প্রামাণ্যচিত্রকথার শুরু। বিকল্প প্রকল্পে অথবা জাতীয় চলচ্চিত্রের ল্যান্ডস্কেপে প্রামাণ্যচিত্রের নির্ধারক ভূমিকা আর তারই স্বভাব-চলনে একালের বাংলাদেশের প্রামাণ্যচিত্র। এইসব তার কথা-প্রমাণ্যচিত্রকথা।
-
সভ্যতার সংকট ও অন্যান্য প্রসঙ্গ
সত্যজিৎ রায়ের গল্প আর সংলাপের নুয়ান্স, সূক্ষ্ম ডিটেইলের কাজ, তাঁর ভারসাম্যময় কম্পোজিশন, সংযমী সম্পাদনা নিয়ে প্রচলিত মুগ্ধ উচ্চারণের বাইরে এই চলচ্চিত্রপঞ্জি। এটা নিয়ে কি আর কোনো পঠন প্রক্রিয়ার মধ্যে প্রবেশ করা যায়? পুঁজিবাদী বিচ্ছিন্নতা, আরবান গেরিলাযুদ্ধ, বিশ শতকের নতুন তরুণের লিবিডো অথবা নাগরিকদের নৈতিকতার সংকট নিয়ে তাঁর কাছে যাওয়া যায় কি? এসব খতিয়ে দেখতে দেখতে প্রায় তিরিশ বছর ধরে এই গ্রন্থের নির্মাণ। চেষ্টা করা গেছে সত্যজিৎ রায়ের ধ্রুপদী ঐশ্বর্য এবং কালাতিক্রমী প্রাসঙ্গিকতার এক কম্পোজিট পাঠ উপস্থাপনের।