-
CINEMA OF BANGLADESH A BRIEF HISTORY
This book is a snapshot of the first hundred and twenty years or so of cinema in Bangladesh. The shot is a panoramic one. It would require further studies on the part of an inquisitive mind interested in the details of this snapshot. The relevance of this work lies in the enquiry that it may arouse and the process of intellectual and methodical pursuit that it may stimulate about the subject.
read a little
-
THE OTHER NATIONAL CINEMA IN BANGLADESH
Alternative Cinema aspires to represent National Cinema in Bangladesh. On the other hand, the problematic term “Art Cinema” is tagged on its forefront. How does this cinema of the margin balance the existence between these two paradoxical positions? It is more pertinent to ask if alternative cinema can be distinguished as a singular cinematic trait at this time of myriad possibilities in the film bazaar. It has been more than three decades now, that the alternative cinema began its formal journey here. The movement; initially in the form of collective activism and later more as a trend practiced by like-minded and not so like-minded individuals; strategized, wrangled, probed, provocated and survived. This book argues that alternative cinema indeed sows the seed of national cinema in Bangladesh. It portrays the collective dream of the people, explores pristine history of the land, nurtures experiment with local visual sensitivities and asks questions that are relevant to the society, politics and philosophy of this delta. The book is a chronicle of this saga.
read a little
-
কাকে বলে সিনেমা? প্রথম খণ্ড
চলচ্চিত্রের ভাষা কখন একটি পরিণত রূপ লাভ করেছিল? তখন পর্যন্ত চলচ্চিত্র শৈলীর মূল বিতর্কগুলো কী ছিল? নাটক বা উপন্যাসের মতো প্রাচীন অভিব্যক্তিগুলোর সাথে চলচ্চিত্র কোন কানুনগুলোর ভেতর দিয়ে লেনদেন করে? অথবা আরো পিছিয়ে গিয়ে, ছবি কি বিশ্বাসের বাহন না কি বাস্তবের সূচক হয়ে উঠতে চায়? এই সংলাপে প্রাচীন ভাস্কর্য, চিত্রকলা আর আলোকচিত্র কীভাবে নিজের অবস্থানকে সংহত করে-কীভাবে প্লাস্টিক শিল্পের ইতিহাস পাঠ করব আমরা?
এই ভাবনাগুলো মূলগত। এদের স্তর-বিন্যাস বহুমাত্রিক। দর্শন এবং মনস্তত্ত্ব ইমেজ বিশ্লেষণে এখানে প্রভাবী। এই গ্রন্থের লেখক আন্দ্রে বাজাঁ সম্ভবত প্রথম চলচ্চিত্র-তাত্ত্বিক। গত শতকের চল্লিশের দশক নাগাদ চলচ্চিত্রের ভাষা যে পরিণত স্থিতাবস্থা অর্জন করেছিল তার শৈলীভাণ্ডারের মহাগ্রন্থনা করেছিলেন তিনি। ইমেজ ধারণে, সম্পাদনার পছন্দে এবং শব্দ ও নিঃশব্দের ব্যবহারে কীভাবে চলচ্চিত্রিক বর্ণনা সম্পূর্ণতা অর্জন করেছিল তার বিবরণ তিনি উপস্থাপন করেছিলেন।
কাকে বলে সিনেমা? গ্রন্থে তার প্রস্তাব, তর্ক, সিদ্ধান্ত চলচ্চিত্রতত্ত্বের সূচনা করেছিল আজ থেকে সত্তর বছর আগে। সাত দশকের পরবর্তী যাত্রায় চলচ্চিত্র নানাভাবে পরিবর্তিত হয়েছে; এই গ্রন্থ সকল পরিবর্তনের ভেতরে চিন্তাবীজ হিসেবে চলচ্চিত্রভাষার বিকাশকে পুষ্টি দিয়ে চলেছে। তার শক্তি ইতিহাস-চেতনায়, ভবিষ্যৎমুখী প্রেরণায় এবং চলচ্ছবির প্রতি নিখাদ ভালোবাসায়। -
চলচ্চিত্র: চিন্তাবীজ
এ বইয়ে রয়েছে ‘নোটস অন সিনেমাটোগ্রাফি’-র সম্পূর্ণ অনুবাদ। ‘নোটস অন সিনেমাটোগ্রাফি’ ফরাসি চলচ্চিত্রকার রবের ব্রেঁস-র লেখা একমাত্র বই। দীর্ঘদিন ধরে ছোট-ছোট সূত্রের আকারে, বা আমরা যেমন বলেছি, প্রায় বীজের আকারে চলচ্চিত্র নিয়ে তাঁর ভাবনা এখানে নথিবদ্ধ করেছিলেন ব্রেঁস।
-
চলচ্চিত্রের রূপ-অরূপ
চলমান দৃশ্য-সংবেদ নিয়ে গদ্য। প্রতিষ্ঠান-বিরোধিতা, বিকল্প প্রকল্প, প্রযুক্তি-আলোচনা সিনেমা বিষয়ে। অথবা প্রান্তিকতা বনাম জাতীয়তা বিষয়ে প্রস্তাবনা চলচ্চিত্র বিষয়েই। তার সাধারণ আর বিশেষ অবভাষ নিয়ে যেমন লেখন তেমনি নির্দিষ্ট সৃজন বিষয়ে সাহিত্য। সংগঠন ভাবনার বিস্তার প্রিয় চলচ্চিত্রসংসদ আন্দোলন নিয়ে। আসলে চলমান দৃশ্যমানতাই তো এখন নিয়ন্তা দিনযাপনের। গদ্যসংগ্রহটি এসময়ের। তার প্রাসঙ্গিকতা সমকালীনতায়; তার পক্ষপাত অভিব্যক্তি রচনায়, চলচ্ছবিতে।
-
চেরির স্বাদ
সম্প্রতি [৪ জুলাই ২০১৬] না ফেরার দেশে চলে গেছেন মহান ইরানি চিত্ররূপকার আব্বাস কিয়ারোস্তামি। অসংখ্য জাতীয়-আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি-সম্মানে সিক্ত এই নির্মাতা-তাঁর নিজেকে নিয়ে; তাঁর ছবি ও কবিতা নিয়ে; তাঁর হয়ে ওঠার সময় ও সমাজকে নিয়ে কথা বলেছেন নানা জনের সাথে নানা সময়ে নানা স্থানে। সে-কথামালা একত্রিত করে, তাঁরই ছবি ও কবিতায় গেঁথে দিয়েছেন গুণী ভাষাকারিগর সন্দীপন ভট্টাচার্য। ‘চেরীর স্বাদ’ গ্রন্থটি এক বর্ণিল, রূপবান কিয়ারোস্তামিকে একেবারে ভিতর থেকে জানার-বোঝার সুযোগ করে দেবে আমাদের।
-
প্রামাণ্যচিত্রকথা
প্রামাণ্যচিত্রকথা, চলচ্চিত্র-চিন্তার শুদ্ধতায় প্রত্যাবর্তনের চেষ্টাই আসলে। কেননা, প্রামাণ্যকরণ এক ধ্রুব, অনিরামেয় উপসর্গ চলচ্চিত্রের। বাস্তব, সত্য অথবা কল্পনার প্রামাণ্যকরণ। এই উপলব্ধিজাত এই গ্রন্থ, তার আয়োজন। প্রামাণ্যচিত্রের সত্য-যাত্রা, তার ইতিহাসের অ্যাডভেঞ্চার প্রযুক্তি বেয়ে তার সম্ভাবনার অসীম স্থিতিস্থাপকতা-এভাবে প্রামাণ্যচিত্রকথার শুরু। বিকল্প প্রকল্পে অথবা জাতীয় চলচ্চিত্রের ল্যান্ডস্কেপে প্রামাণ্যচিত্রের নির্ধারক ভূমিকা আর তারই স্বভাব-চলনে একালের বাংলাদেশের প্রামাণ্যচিত্র। এইসব তার কথা-প্রমাণ্যচিত্রকথা।
-
প্রেম ও হত্যা
‘প্রেম’ ও ‘হত্যা’ নিয়ে এই দুটি ছোট ছবি আদতে খ্রিস্তভ কিয়েসলোভস্কি পরিচালিত পোলিশ টেলিভিশনের জন্য তৈরি দশটি ছবির সিরিজ ‘ডেকালগ’-এর অন্তর্গত। তার মধ্যে এ দুটি ছবি (ডেকালগ ৫ ও ৬) একই সঙ্গে সামান্য পরিবর্তন সাপেক্ষে ‘আ শর্ট স্টোরি অ্যাবাউট লাভ’ এবং ‘আ শর্ট স্টোরি অ্যাবাউট কিলিং’ নামে স্বতন্ত্র দুটি কাহিনিচিত্র হিসেবেও নির্মিত হয়। এখানে প্রকাশিত দুটি চিত্রনাট্যই ঐ কাহিনিচিত্রের।
এই সংকলনে আরও আছে ‘ডেকালগ’ নিয়ে পরিচালকের দুটি সাক্ষাৎকার এবং আলাদা করে এ দুটি ছবি নিয়ে তাঁর বক্তব্য।
-
সভ্যতার সংকট ও অন্যান্য প্রসঙ্গ
গত শতকের চল্লিশের দশক নাগাদ শব্দ যুক্ত হওয়ার এক দশকের মধ্যে চলচ্চিত্র একটি সাধারণ ভাষায় স্থিত হয়েছিল। সত্যজিৎ রায় সেই সব চলচ্চিত্রকারের অন্যতম যাঁরা এই সাধারণ ভাষায় তাঁদের চলচ্চিত্রকথা রচনা করেছেন। পঞ্চাশের দশকের মাঝামাঝি শুরু হয়ে প্রায় চার দশক ধরে নির্মিত হয়েছে ইমেজ-শব্দের এক ধনী ভাণ্ডার; সূক্ষ্ম সংবেদী চিত্রালাপ-ব্যক্তি আর সমাজ প্রসঙ্গে।
এখন, এই বছর, তাঁর জন্মশতবর্ষে পৌঁছে এইসব ছবি কি অতিক্রান্ত কোনো ধ্রুপদী নির্মাণ? আমরা, বাঙালিরা, উপমহাদেশের চলচ্চিত্রজন, কী সাজিয়ে রেখেছি এইসব আশ্চর্য সম্ভার আমাদের সন্তর্পণ কোনো চেতনে? যা হয় অনচ্ছ প্রেরণা এবং গর্বিত এক বোধ আমাদের চলচ্চিত্র-ইতিহাসের ভেতর থেকে উৎসারিত? না কি, সমকালের পাঠে তারা প্রাসঙ্গিক; প্রখর তারা রাজনীতি এবং ব্যক্তির বীক্ষণে; সামাজিক সংলাপে এবং ইতিহাস খননে? এইসব চিন্তা ক্রমাগত কাজ করে চলেছে এই গ্রন্থের হয়ে ওঠার প্রক্রিয়ায়।
সত্যজিৎ রায়ের গল্প আর সংলাপের নুয়ান্স, সূক্ষ্ম ডিটেইলের কাজ, তাঁর ভারসাম্যময় কম্পোজিশন, সংযমী সম্পাদনা নিয়ে প্রচলিত মুগ্ধ উচ্চারণের বাইরে এই চলচ্চিত্রপঞ্জি নিয়ে আর কোনো পঠন প্রক্রিয়ার মধ্যে কি প্রবেশ করা যায়? পুঁজিবাদী বিচ্ছিন্নতা, আরবান গেরিলাযুদ্ধ, বিশ শতকের নতুন তরুণের লিবিডো অথবা নাগরিকদের নৈতিকতার সংকট নিয়ে তাঁর কাছে যাওয়া যায় কি? এসব খতিয়ে দেখতে দেখতে প্রায় তিরিশ বছর ধরে এই গ্রন্থের নির্মাণ। চেষ্টা করা গেছে সত্যজিৎ রায়ের ধ্রুপদী ঐশ্বর্য এবং কালাতিক্রমী প্রাসঙ্গিকতার এক কম্পোজিট পাঠ উপস্থাপনের।