• MONIR (Selected Works 1961-2016)

    This book contains selected work of Bangladesh’s most significant contemporary artists in painting and printmaking, Monirul Islam. Presented by Energis Limited, MONIR is a comprehensive publication which takes a close look at the full body of his work from the past half a century.

    ৳ 2,200.00
  • অন ফটোগ্রাফি

    সুজান সনটাগ এই গ্রন্থে তার সমকালের ইমেজ সংস্কৃতি, ইমেজ রাজনীতি এবং ইমেজ-মনস্তত্ত্ব কে বুঝতে নানা দিক থেকে এর ওপর আলো ফেলে দেখতে চেয়েছেন। বিশ শতকে, যখন দেখা বিষয়ক প্যারাডাইম পরিবর্তনের কাল মানব জাতির জন্যে, মানুষের দৃষ্টি গ্রাহ্যতা অভিজ্ঞতা এবং বোধের এক পরিণতির দিকে অগ্রসর হচ্ছে এবং ক্রমাগত এই দৃষ্টিগ্রাহ্যতা দখল নিচ্ছে ব্যক্তি, সমাজ, বাস্তবতা, কামনা, বিবেক ও ভোগের-তখন অন ফটোগ্রাফি চিন্তাশীল মানুষকে দারুণ ভাবে উজ্জীবিত করতে পেরেছিল। অন ফটোগ্রাফিতে সনটাগ দেখিয়েছেন যে ফটোগ্রাফি নিজেই ইমেজের এমন এক প্রতিবেশ সৃষ্টিকরে যে, পৃথিবীর খণ্ডাংশগুলি তাদের প্রাসঙ্গিকতা এবং ইতিহাস থেকে স্থানচ্যুত হয়ে এক পরাবাস্তব দৃষ্টি গ্রাহ্যতায় পরিণত হয়।

     

    ৳ 390.00
  • আয়না কথা – আবীর আবদুল্লাহ

    বাংলাদেশের আইকনিক ফটোসাংবাদিকদের যে লম্বা তালিকা, তার গ্রাফের উপর দিকে আবীর আবদুল্লাহর বাস। কাজের জায়গায় সোজা-সাপ্টা, বাহুল্য বর্জিত, ড্রামাহীন একজন আলোকচিত্রী।
    নিজের ফটোগ্রাফি নিয়ে পরিষ্কার তাঁর লজিক এবং ব্যাখ্যা।

    “আমি এইভাবে দেখেছি.., বিশেষ কিছু দেখতে চাইনি…। যা আছে তাই…।”

    তেমন তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা ছাড়াই সোজা-সাপ্টা কথার আলোকচিত্রী। কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ, দৃক, পাঠশালা, ই.পি.এ, ওয়ার্ল্ড প্রেস, আর্ট বনাম ফটোগ্রাফি এমন বিভিন্ন বিষয় নিয়েই ছাত্র-শিক্ষকের আলাপচারিতা-আয়না কথা।

    একটু পড়ে দেখুন

    ৳ 385.00
  • আয়না প্রথম অংশ

    গালেয়ানো বলেছেন, “আমার বইগুলো, বিশেষ করে ‘মিররস’ লিখেছি এটা দেখানোর জন্য যে, বিশ্বের কোনো জায়গাই অন্য জায়গার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়, কোনো মানুষই অন্য মানুষের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দাবি করে না। বিশ্বকে যারা নিয়ন্ত্রণ করে তারা আমাদের যৌথ স্মৃতিকে ছিন্ন করেছে, আমাদের বাস্তবতাকেও ছিন্ন করে চলেছে। প্রভাবশালী দেশগুলোকে শিখতে হবে, কীভাবে ‘নেতৃত্ব’ শব্দটা ‘বন্ধুত্ব’ দিয়ে বদলে ফেলা যায়।”

    নিছক গল্প-বইয়ের বদলে এটি বিশ্ব-ইতিহাসের এক বিকল্প পাঠ। এর প্রতিটি গল্প নিয়েই গুরুগম্ভীর, রীতিমতো গবেষণামূলক দীর্ঘ প্রবন্ধ লেখা যায়। গালেয়ানো হাঁটতে পারতেন সে পথে, যদিও তা কেতাবি মহলের বাইরে কেউ পড়ত না, পড়লেও মনে রাখত না। বদলে, তিনি পাঠককেই প্ররোচিত করেছেন গবেষণার পথে, এর প্রতিটি গল্পকে মনোযোগী পাঠক হয়তো বিভিন্ন সূত্রে যাচাই করে নিতে চাইবেন; যদি চান, সেখানেই লেখকের সার্থকতা।

    একটু পড়ে দেখুন

    ৳ 430.00
  • কবিতার কারখানা

    আজ থেকে প্রায় অর্ধ-শতাব্দী কাল আগে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে শ্রোতাদের অভিভূত করেছিল আর্হেন্তিনীয় সাহিত্যিক হোর্হে লুইস বোর্হেস-এর অভিভাষণ যা পরবর্তীতে হারিয়ে যায়। সেই হারিয়ে যাওয়া মহামূূল্য অভিভাষণটিই ফিরে এসেছে আমাদের কাছে অডিও টেপ থেকে লিখিত রূপে। এ যেন সাহিত্যের সাথে, ইংরেজি ভাষার সাথে বোর্হেসের সারা জীবনের প্রেমের গল্প। অকপট, সুরেলা, বুদ্ধিদীপ্ত ও রসবোধে পরিপূর্ণ এবং একই সাথে অসাধারণ পান্ডিত্যপূর্ণ এক কণ্ঠস্বরকে আমরা এই বইতে পাই যা বিংশ শতকের সবচাইতে চমকপ্রদ সাহিত্যিক কণ্ঠস্বরগুলোর একটি।

    একটু পড়ে দেখুন

    ৳ 225.00
  • কাকে বলে সিনেমা? প্রথম খণ্ড

    চলচ্চিত্রের ভাষা কখন একটি পরিণত রূপ লাভ করেছিল? তখন পর্যন্ত চলচ্চিত্র শৈলীর মূল বিতর্কগুলো কী ছিল? নাটক বা উপন্যাসের মতো প্রাচীন অভিব্যক্তিগুলোর সাথে চলচ্চিত্র কোন কানুনগুলোর ভেতর দিয়ে লেনদেন করে? অথবা আরো পিছিয়ে গিয়ে, ছবি কি বিশ্বাসের বাহন না কি বাস্তবের সূচক হয়ে উঠতে চায়? এই সংলাপে প্রাচীন ভাস্কর্য, চিত্রকলা আর আলোকচিত্র কীভাবে নিজের অবস্থানকে সংহত করে-কীভাবে প্লাস্টিক শিল্পের ইতিহাস পাঠ করব আমরা?
    এই ভাবনাগুলো মূলগত। এদের স্তর-বিন্যাস বহুমাত্রিক। দর্শন এবং মনস্তত্ত্ব ইমেজ বিশ্লেষণে এখানে প্রভাবী। এই গ্রন্থের লেখক আন্দ্রে বাজাঁ সম্ভবত প্রথম চলচ্চিত্র-তাত্ত্বিক। গত শতকের চল্লিশের দশক নাগাদ চলচ্চিত্রের ভাষা যে পরিণত স্থিতাবস্থা অর্জন করেছিল তার শৈলীভাণ্ডারের মহাগ্রন্থনা করেছিলেন তিনি। ইমেজ ধারণে, সম্পাদনার পছন্দে এবং শব্দ ও নিঃশব্দের ব্যবহারে কীভাবে চলচ্চিত্রিক বর্ণনা সম্পূর্ণতা অর্জন করেছিল তার বিবরণ তিনি উপস্থাপন করেছিলেন।
    কাকে বলে সিনেমা? গ্রন্থে তার প্রস্তাব, তর্ক, সিদ্ধান্ত চলচ্চিত্রতত্ত্বের সূচনা করেছিল আজ থেকে সত্তর বছর আগে। সাত দশকের পরবর্তী যাত্রায় চলচ্চিত্র নানাভাবে পরিবর্তিত হয়েছে; এই গ্রন্থ সকল পরিবর্তনের ভেতরে চিন্তাবীজ হিসেবে চলচ্চিত্রভাষার বিকাশকে পুষ্টি দিয়ে চলেছে। তার শক্তি ইতিহাস-চেতনায়, ভবিষ্যৎমুখী প্রেরণায় এবং চলচ্ছবির প্রতি নিখাদ ভালোবাসায়।

    একটু পড়ে দেখুন

    ৳ 465.00
  • শিল্পতত্ত্বের গোড়ার পাঠ

    শিল্প কী, এর মানে কী এবং কেন আমরা একে মূল্য দিই— এ বই এই সব নিয়ে লেখা। বিভিন্ন শিল্পতত্ত্ব এখানে খুঁটিয়ে দেখা হয়েছে। যেমন প্রথা তত্ত্ব, আঙ্গিক তত্ত্ব, অনুকরণ তত্ত্ব, প্রকাশ তত্ত্ব, অবধারণ তত্ত্ব, উত্তর-আধুনিক তত্ত্ব ইত্যাদি— কিন্তু ক্রমানুসারে নয়, বরং আলোচনার প্রাসঙ্গিকতা অনুযায়ী।

    কিন্তু ‘শিল্প’ কথাটা অনেক দেশে বা যুগে প্রযোজ্যই ছিল না। শিল্পীদের চর্চা এবং ভূমিকা বিস্ময়কর ভাবে যৌগিক ও অধরা। প্রাচীন এবং আধুনিক উপজাতির মানুষেরা শিল্পকে আর্টিফ্যাক্ট থেকে আলাদা করে দেখে না। মধ্যযুগীয় ইউরোপিয়ান খ্রিস্টানেরা ঠিক ‘শিল্প’ তৈরি করেনি, বরং ঈশ্বরের সৌন্দর্য অনুকরণ ও তা উদ্‌যাপনের চেষ্টা করেছিল। ধ্রুপদী জাপানি নন্দনতত্ত্বে উদ্যান, তলোয়ার, ক্যালিগ্রাফিক স্ক্রল অথবা টি সেরেমনির মতো বিষয়ও শিল্পের অন্তর্ভুক্ত হতে পারে, যা আধুনিক পশ্চিমাদের কাছে অপ্রত্যাশিত।

    প্লেটো-পরবর্তী অনেক দার্শনিকই শিল্প ও নন্দনতত্ত্ব বিষয়ক তত্ত্ব হাজির করেছেন। এখানে তাঁদের কয়েকজনকে বিশদ ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন মধ্যযুগীয় মহীরুহ টমাস আকুইনাস, এনলাইটেনমেন্টের মুখ্য ব্যক্তিত্ব ডেভিড হিউম ও ইমানুয়েল কান্ট, কুখ্যাত প্রথাবিরোধী ফ্রিডরিখ নিটশে এবং বিশ শতকের জন ডিউই, আর্থার ডান্টো, মিশেল ফুকো এবং জাঁ বদ্রিয়ার। সমাজবিজ্ঞান থেকে শুরু করে শিল্প-ইতিহাস ও সমালোচনা, নৃবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, শিক্ষা এবং অন্যান্য শাখার তাত্ত্বিক, যারা শিল্প নিয়ে গবেষণা করেছেন, তাঁদের কথাও এখানে বলা হয়েছে।

    বাংলা ভাষায় এ বইয়ের অনেক প্রসঙ্গ কখনও উত্থাপিতই হয়নি।

    একটু পড়ে দেখুন

    ৳ 260.00